ঢাকা ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লক্ষ্মীপুরে আ.লীগ নেতা হত্যায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার।

লক্ষ্মীপুরে সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মান্নান ভূঁইয়া হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. খোরশেদ আলমকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১১। গ্রেপ্তারকৃত খোরশেদ আলম চন্দ্রগঞ্জের রাম্পুর এলাকার আনোয়ারুল হকের ছেলে।

রোববার (১৪ মে) দুপুর পৌনে ২টার দিকে নোয়াখালীর সোনাপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। রাতে র‌্যাব-১১ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মাহমুদুল হাসান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

র‌্যাব জানায়, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জের ধরে ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ নেতা মান্নান ভূঁইয়াকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের স্ত্রী আঞ্জুম আরা বেগম বাদী হয়ে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

তিনি আরও জানান, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আসামি ২ বছর জেল হাজতে থাকার পর জামিনে বের হয়ে আত্মগোপনে চলে যায়। পরে ২০২০ সালে আসামি খোরশেদকে যাবজ্জীবন সাজা দেয় আদালত। দীর্ঘ ৩ বছর ধরে পলাতক থাকার পর পলাতক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. খোরশেদ আলমকে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সুধারাম মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

লক্ষ্মীপুরের উত্তরচরবংশী ইউনিয়ন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের কমিটির বিলুপ্ত  

লক্ষ্মীপুরে আ.লীগ নেতা হত্যায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার।

আপডেট : ১০:৩০:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ মে ২০২৩

লক্ষ্মীপুরে সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মান্নান ভূঁইয়া হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. খোরশেদ আলমকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১১। গ্রেপ্তারকৃত খোরশেদ আলম চন্দ্রগঞ্জের রাম্পুর এলাকার আনোয়ারুল হকের ছেলে।

রোববার (১৪ মে) দুপুর পৌনে ২টার দিকে নোয়াখালীর সোনাপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। রাতে র‌্যাব-১১ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মাহমুদুল হাসান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

র‌্যাব জানায়, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জের ধরে ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ নেতা মান্নান ভূঁইয়াকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের স্ত্রী আঞ্জুম আরা বেগম বাদী হয়ে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

তিনি আরও জানান, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আসামি ২ বছর জেল হাজতে থাকার পর জামিনে বের হয়ে আত্মগোপনে চলে যায়। পরে ২০২০ সালে আসামি খোরশেদকে যাবজ্জীবন সাজা দেয় আদালত। দীর্ঘ ৩ বছর ধরে পলাতক থাকার পর পলাতক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. খোরশেদ আলমকে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সুধারাম মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।