ঢাকা ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লক্ষ্মীপুরে সড়ক বিভাগের স্টাফ কোয়াটার থেকে মৃতদেহ উদ্ধার।

মাহমুদুর রহমান মনজু;

লক্ষ্মীপুরে সড়ক বিভাগের আবাসিক এলাকার একটি ঘর থেকে মমতাজ বেগম নামে এক নারীর কয়েক খন্ডিত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মৃতদেহটি কয়েক খন্ডে বিভক্ত ছিল।

সোমবার (২৫ এপ্রিল) রাত ২ টার দিকে লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপদ বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টারের ভিতর থেকে লাশটি উদ্ধার লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

নিহত মমতাজ বেগম লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা কুশাখালী ইউনিয়নের মৃত আব্দুল মতিনের স্ত্রী। তার স্বামী সড়ক বিভাগে চাকুরী করতেন। মারা যাওয়ার পর থেকেই তার দুই ছেলে শরিফুল ইসলাম বাপ্পি ও ছোট ছেলে সাইফুল ইসলাম রকি নিয়ে সড়ক বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টারে বসবাস করছেন তিনি। তার স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে বর্তমানে বড়ছেলে মাষ্টার রুলে কাজ করে আসছেন।

লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ডিউটি অফিসার এসআই
শহিদুল ইসলামের সাথে কথা বলে জানা যায়। রাতেই পুলিশ ভিকটিমের বড় ছেলে বাপ্পীকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানা হেফাজতে নিয়ে আসে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপদ বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টারে বসবাস করতো মমতাজ বেগম। রাতে তার বড়ছেলে বাপ্পি বাসায় ফিরে দেখে তার মায়ের কয়েকখন্ড লাশ পড়ে আছে। পরে পুলিশে খবর দিলে তারা লাশটি উদ্ধার করে সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেন।

লক্ষ্মীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মোসলেহ উদ্দিন বলেন, লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপদ বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টারে ভিতরে একনারীর বিবস্ত্র অবস্থায় কয়েক খন্ডিত লাশ উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এইবিষয়ে তদন্ত চলছে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

লক্ষ্মীপুরের উত্তরচরবংশী ইউনিয়ন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের কমিটির বিলুপ্ত  

লক্ষ্মীপুরে সড়ক বিভাগের স্টাফ কোয়াটার থেকে মৃতদেহ উদ্ধার।

আপডেট : ১১:৪৯:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৩

মাহমুদুর রহমান মনজু;

লক্ষ্মীপুরে সড়ক বিভাগের আবাসিক এলাকার একটি ঘর থেকে মমতাজ বেগম নামে এক নারীর কয়েক খন্ডিত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মৃতদেহটি কয়েক খন্ডে বিভক্ত ছিল।

সোমবার (২৫ এপ্রিল) রাত ২ টার দিকে লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপদ বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টারের ভিতর থেকে লাশটি উদ্ধার লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

নিহত মমতাজ বেগম লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা কুশাখালী ইউনিয়নের মৃত আব্দুল মতিনের স্ত্রী। তার স্বামী সড়ক বিভাগে চাকুরী করতেন। মারা যাওয়ার পর থেকেই তার দুই ছেলে শরিফুল ইসলাম বাপ্পি ও ছোট ছেলে সাইফুল ইসলাম রকি নিয়ে সড়ক বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টারে বসবাস করছেন তিনি। তার স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে বর্তমানে বড়ছেলে মাষ্টার রুলে কাজ করে আসছেন।

লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ডিউটি অফিসার এসআই
শহিদুল ইসলামের সাথে কথা বলে জানা যায়। রাতেই পুলিশ ভিকটিমের বড় ছেলে বাপ্পীকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানা হেফাজতে নিয়ে আসে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপদ বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টারে বসবাস করতো মমতাজ বেগম। রাতে তার বড়ছেলে বাপ্পি বাসায় ফিরে দেখে তার মায়ের কয়েকখন্ড লাশ পড়ে আছে। পরে পুলিশে খবর দিলে তারা লাশটি উদ্ধার করে সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেন।

লক্ষ্মীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মোসলেহ উদ্দিন বলেন, লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপদ বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টারে ভিতরে একনারীর বিবস্ত্র অবস্থায় কয়েক খন্ডিত লাশ উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এইবিষয়ে তদন্ত চলছে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।