লক্ষ্মীপুর জুড়ে মোটরসাইকেল চোরচক্রে অতিষ্ঠ বাইকাররা,সিসি ক্যামেরায়ও মিলছেনা পরিচয়।
-
ডেস্ক রিপোর্ট :
-
আপডেট :
১২:১৫:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩
-
০
জন পড়েছেন
মু.ওয়াহিদুর রহমান মুরাদ:
লক্ষ্মীপুর জুড়ে মোটরসাইকেল চোরচক্রে অতিষ্ঠ বাইকাররা,সিসি ক্যামেরায়ও মিলছেনা অপরাধীদের পরিচয় । বাইক চুরি করে পালিয়ে যাওয়ার নিরাপদ রুট বিগত বছর গুলোতে সিসি ক্যামেরা পর্যালোচনা করে রামগঞ্জে নিয়ে যাওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। বাইক চুরি ঠেকাতে ও হারিয়ে যাওয়া বাইক উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী চোরচক্রের সাথে কুলিয়ে উঠতে পারছে না।
পুলিশের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের মার্চ মাস থেকে গতকাল পর্যন্ত লক্ষ্মীপুর সদর, রায়পুর, রামগঞ্জ, কমলনগর ও রামগতি উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে অন্তত কয়েক শতাধিক মোটরসাইকেল চুরি হয়েছে। এর মধ্যে সদরের কুশাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আমিন, কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আবদুর জাহের, চর ফলকন ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আফসার উদ্দিন, চর কালকিনির সচিব প্রাণ গোবিন্দ দাস, রামগতি উপজেলার চর বাদাম ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ফিরোজ আলম, লক্ষ্মীপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন, ডা. সালাহ উদ্দিন শরিফ, ইউনুছ হাওলাদার রুপম, আশরাফ হোসেন, ঠিকাদার আবদুল্লাহ আল ফুয়াদ, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) ফিল্ড অফিসার রাজিব ভৌমিক, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোডের কর্মচারী শহিদুল ইসলাম রনি, শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম, সাংবাদিক নজরুল ইসলাম জয়, রায়পুরের জাতীয় পার্টি নেতা ইলিয়াস কবির, মনোয়ার আহমেদ প্রান্ত, ওয়ার্কশপ ব্যবসায়ী মো. খোকন ও পৌরসভার কর্মকর্তা আনিছুল হক ও পোল্ট্রি ব্যবসায়ী মো. আবদুর রহিমের মোটরসাইকেল রয়েছে।
অবস্থায় বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করেও চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না। এ নিয়ে মোটরসাইকেল মালিকরা আতঙ্কে রয়েছেন। শুক্রবার দুপুরে রায়পুর পৌরসভার টিঅ্যান্ডটি সড়কের বকসি বাড়ি জামে মসজিদে জুমার নামাজ পড়ার সময় প্রবাসী মুরাদ ভূঁইয়ার বসতঘরের সামনে ডিশলাইন ব্যবসায়ী মো. ইমনের (পালসার ডাবল জিএক্স) মোটরসাইকেল চুরি হয়। একই সময় রায়পুর-চাঁদপুর সড়কের সিঙ্গেরপুল নামক স্থানে মসজিদে নামাজ পড়ার সময় ইজিবাইক ব্যবসায়ী সবুজ আলমের সুজুকি জিক্সার মোটরসাইকেল চুরি হয় এবং হায়দরগঞ্জ ভূমি অফিসের সামনে থেকে সোহেল হাওলাদার এবং গত ১৮ এপ্রিল পৌর যুবলীগ নেতা হোসেন সর্দারের বাসা থেকে তালা ভেঙে, ছাত্রলীগ নেতা মিরাজের রেজিষ্ট্রি অফিসের সামনে থেকে, ১৫ জুলাই ওষুধ কোম্পানির এক প্রতিনিধির নতুন মোটরসাইকেল নিয়ে যায় চোররা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে একাধিক সংঘবদ্ধ চোরের দল মোটরসাইকেল চুরি করে আসছে। তারা রাতে বাড়ির কলাপসিবল গেট কেটে ভেতরে ঢুকে মোটরসাইকেলে দেওয়া তালা ভেঙে, অনেক সময় কেটে মোটরসাইকেল নিয়ে যায়। অনেক সময় দিনে বিভিন্ন মার্কেটসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থান থেকে মোটরসাইকেল চুরি হয়।
পুলিশের তথ্য মতে বিগত বছর গুলোতে চরচক্রদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হলেও আইনের মারপ্যাচে জামিন পেয়ে তারা নিরুদ্দেশ হয়। এর মধ্যে বিগত সময়ে রায়পুরের দক্ষিণ কেরোয়া গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে মোবারক হোসেন, লক্ষ্মীপুর পৌর শহরের বাঞ্চানগর গ্রামের জামালের ছেলে মো. বেলাল, পশ্চিম লক্ষীপুর গ্রামের হাশেমের ছেলে মো. ছাত্তার, চাঁদপুরের কচুয়ার চাংপুর গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে রবিউল ইসলাম রবু ও একই এলাকার আবদুস সালামের ছেলে মো. সোহেল। সিপাত, পারভেজ, রুবেল, রিশাদ, রিয়াদ, সোহেল ও সুমন। তারা সবাই রামগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা।এছাড়াও বেগমগঞ্জ থানার গনিপুর গ্রামের গোলাম মোস্তফার ছেলে মোজাব্বের হোসেন রয়েল,শরিফপুর গ্রামের মো. লেদু মিয়ার ছেলে নুর মোহাম্মদ রনি। লক্ষ্মীপুর পৌরসভার আঠিয়াতলী গ্রামের জয়নালে ছেলে মিন্টু ওরফে ল্যাংড়া মিন্টু। এদের মধ্যে মিন্টু ওরফে ল্যাংড়া মিন্টু বিরুদ্ধে আদালতে ১৪ টি মামলা বিচারাধীন, বাকি দুজনের বিরুদ্ধে বেগমগঞ্জ থানায় ১টি করে মামলা রয়েছে। লক্ষ্মীপুরের পারভেজ, মিঠু, ইসমাইল ও রাব্বি এবং চাঁদপুরের বাসিন্দা রাসেল ও জিল্লুর। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় চুরি, খুন, অস্ত্র ও মাদকের একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সূত্র।
এদিকে রায়পুরে মোটরসাইকেল চুরি আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। সংঘবদ্ধ চোরদের দৌরাত্ম্যে অসহায় হয়ে পড়েছেন মোটরসাইকেলের মালিকেরা। উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও পৌর শহরসহ আশেপাশের এলাকায় একাধিক চক্র এ কাজে জড়িত। মোটর সাইকেল মালিকরা বিভিন্ন যান্ত্রিক প্রযুক্তির ব্যবহারসহ বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করেও চুরি ঠেকাতে পারছে না।
গত এক মাসে আইনজীবী, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক, দলীয় নেতা ও এনজিও কর্মকর্তার মোটরসাইকসহ অন্তত ৩০টি মোটরসাইকেল নিয়ে গেছে এ সিন্ডিকেট। এতে মোটরসাইকেলের মালিকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। এসব মোটরসাইকেল চুরির ঘটনায় থানায় পৃথকভাবে সাধারণ ডায়েরি ও মামলা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোন চোরের সিন্ডিকেট আটক বা মোটরসাইকেল উদ্ধার করতে পারছে না পুলিশ।
গত রোববার (২৭ নভেম্বর) রাতে শহরের মীরগঞ্জ সড়কের আইজীবী আনোয়ার মৃধার গ্যারেজের তালা ভাংচুর করে ইয়ামাহা মোটর সাইকেলের নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরের দল। এসময় সিটি টিভির ফুটেজে দেখা যায় সংঘবদ্ধ চোরেরা মাত্র ৫ মিনিটে এ ঘটনাটি ঘটায়। এর আগে একই এলাকা থেকে রায়পুর রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপদি সাংবাদিক পীরজাদা মাসুদ হোসাইনে সুজুকি মোটরসাইকেলটি চুরি করে নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরের দল।
স্থানীয় ও জেলা দু’টি গোয়েন্দা সংস্থার সূত্র জানায়, রায়পুরে গত তিন মাসে ৬৩ মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া অর্ধশতাধিক চোরাই মোটরসাইকেল বিক্রি হয়েছে। বিক্রি হওয়া এসব চোরাই মোটরসাইকেল অবাধে উপজেলা শহর ও আশপাশের উপজেলায় চলাচল করছে। একাধিক সংঘবদ্ধ চোর চক্র নকল চাবির সাহায্যে যেকোনো মোটরসাইকেলের তালা খুলে প্রকাশ্য দিবালোকে চুরি করে নিয়ে যায়।
সূত্র আরও জানায়, শহরের হল রোড় সড়কের বাঁধের উপড় সড়কে, নতুন বাজার এলাকা, পৌর কার্যালয়ের সামনের সড়কের পাশে, বাস টার্মিনাল এলাকা, ফায়ার সার্ভিস অফিস সংলগ্ন এলাকা, বাসা বাড়ী বাজার এলাকা, লেংড়া বাজার এলাকা, বর্ডার বাজার এলাকা, মিতালী বাজার এলাকা, হায়দরগঞ্জ জনতা বাজার এলাকা, কেরোয়া জোড়পুল এলাকা, সোলাখালী ব্রিজ এলাকাসহ ইউনিয়নের কয়েকটি এলাকায় সংঘবদ্ধ বেশ কয়েকটি চোর চক্র রয়েছে। চোরাই মোটরসাইকেল তারা দালাল চক্রের মাধ্যমে কম দামে লোকজনের কাছে বিক্রি করে দেয়। আর যথাযথ কাগজপত্র ছাড়াই গ্রামগঞ্জে, এমনকি শহরেও নির্বিঘ্নে এসব মোটরসাইকেল চলাচল করছে।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, দিনদুপুরে উপজেলার ব্যস্ততম বিভিন্ন এলাকা থেকে সংঘবদ্ধ চোর চক্র সুকৌশলে তালা ভেঙে চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে মোটরসাইকেল। অথচ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কিছুই করতে পারছে না। এমনটি চললে চোর চক্রের কাছে জিম্মি হয়ে পড়তে হবে সাধারণ মানুষকে। তারা জানান, গত এক সাপ্তাহে পৌর শহরের বেপারী বাড়ী থেকে রোমান ও তছলিমের দু’টি মোটরসাইকেল চুরি হয়। গত শুক্রবার ভোর রাতে চর মোহনা ইউনিয়নের ইউনি সদস্য আনোয়ার হোসেন ঘরের দরজা ভেঙ্গে তার ব্যবহারীত মোটরসাইকেল নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার সকালে খাসেরহাট বাজার থেকে আওলাদ হাওলাদার এক যুবলীগ নেতার একটি মোটরসাইকেল চুরি হয়।
গত জানুয়ারী মাসে হায়দরগঞ্জ আজিজ মুন্সী ভবনের ব্র্যাক এনজিও অফিসের গ্যারেজ থেকে কর্মকর্তাদের ৫টি মোটরসাইকেল চুরি হয়। এর আগে রাখালিয়ায় বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) দুই কর্মকর্তার দুটি ও বাবুরহাটে এক ব্যক্তির একটি মোটরসাইকেল চুরি হয়। তবে এনজিও পৃথক দু’টি ঘটনায় থানা মামলা হয়েছে এবং দু’টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
লক্ষ্মীপুর স্বাস্থ্য বিভাগে চাকুরি করেন দত্তপাড়া ইউনিয়নের জাহাঙ্গির আলম। ২০২২ সালের জুলাই মাসে রাতের কোন এক সময় নিজ বসতঘরের গেইট ভেঙ্গে মোটরসাইকেল চুরি করে নিয়ে যায় দুবৃর্ত্তরা। পরদিন সকালে দত্তপাড়া পুলিশ ফাঁড়িতে সাধারণ ডায়েরির জন্য আবেদন করলেও তেমন কোন সহযোগিতা পাননি বলে তিনি অভিযোগ করেন। এক বছর পার হলেও তিনি মোটরসাইকেলের কোন খোঁজ পাননি।
লক্ষ্মীপুরে গেলো আড়াই বছরে ২৯টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় মোটরসাইকেল চুরির সাথে জড়িত ৭৭জনকে আটক ও ৩৮টি মামলা দাযের করা হয়। এদিকে স্থানীয় একাধিক ভুক্তভোগী বলছেন, গেলো আড়াই বছরে শতাধিক মোটর সাইকেল চুরির ঘটনা ঘটেছে। কেউ কেউ থানায় সাধারণ ডায়েরি করলেও নানা হয়রানির শিকার হয়ে খোয়া যাওয়া মোটরসাইকেলের খোঁজ নেননি আর।
পুলিশ বলছে, লক্ষ্মীপুরে ২০২১ সালে মোটরসাইকেল চুরির ঘটনায় ১৬টি, ২০২২ সালে ১৮টি ও ২০২৩ সালের মে মাসের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত ৪টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে সদর থানায় ১৭টি, রায়পুর থানায় ২টি, রামগঞ্জ থানায় ৭টি, কমলনগর থানায় ৪টি, রামগতি থানায় ১টি ও চন্দ্রগঞ্জ থানায় ৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলায় ৭৭জনকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়। এসময় ২৯টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
পুলিশের দেয়া তথ্যে থেকে জানা যায়, গেলো আড়াই বছরে মোটর সাইকেল চুরি ও ছিনতাইয়ের ঘটনায় লক্ষ্মীপুর থানায় ১৭টি মামলায় ৩৩ আসামীকে আটক ও ১৪টি মোটর সাইকেল উদ্ধার, রায়পুর থানায় ২টি মামলায় ৪ আসামীকে আটক ও একটি মোটর সাইকেল উদ্ধার, রামগঞ্জ থানায় ৭টি মামলায় ১৭ আসামীকে আটক ও ৫টি মোটরসাইকেল উদ্ধার, কমলনগর থানায় ৪টি মামলায় ৪ আসামীকে আটক ও তিনটি মোটরসাইকেল উদ্ধার, রামগতি থানায় ১টি মামলায় ২ আসামীকে আটক ও ৫টি মোটরসাইকেল উদ্ধার ও চন্দ্রগঞ্জ থানায় ৬টি মামলায় ১৭ আসামীকে আটক ও ৫টি মোটর সাইকেল উদ্ধার করা হয়। এসময় ছয়টি থানায় উদ্ধারকৃত ২৯টি মোটরসাইকেলের মধ্যে ২৫টি মোটরসাইকেল ভুক্তভোগীদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
পুলিশ পরিদর্শক মোঃইকবাল ফারভেজ (শহর ও যানবাহন) জানান,রায়পুর পৌর শহর ও আশপাশের এলাকায় প্রতিদিন দুই সহস্রাধিক মোটরসাইকেল চলাচল করে। এর মধ্যে প্রায় ৩ থেকে ৪’শটির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই। কাগজপত্রবিহীন এসব মোটরসাইকেলের বেশির ভাগই চোরাই। অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান চালালে রাজনৈতিক প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তদবিরের কারণে কাজ কঠিন। তদবিরকারীরা ফোনে বিভিন্ন হুমকি ধমকিও দেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক শাস্তির ব্যবস্থা নিলে মোটরসাইকেল চুরি অনেক কমে আসবে বলে তিনি দাবি করেন।
রায়পুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মামুনুর রশিদ বলেন, রায়পুরে একর পর এক চুরির ঘটনায় আমরাও উদ্বিগ্ন। মোটরসাইকেল চুরির এ সিন্ডিকেট থেকে সাংবাদিক, আইনজীবী ও জনপ্রতিনিধিরাও বাদ পড়ছে না। এ ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারেক বিন রশিদ জানান, মোটর সাইকেল চুরি ও ছিনতাই রোধে নিয়মিত পুলিশি টহলের পাশাপাশি চেকপোস্ট পরিচালনা কার্যক্রম বাড়ানো হয়েছে। বিট পুলিশিং সভার মাধ্যমে অপরাধ নিবারণে জনসম্পৃক্ততা জোরদার করা হচ্ছে ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের গতিবিধি নজরদারী করা হচ্ছেও বলেও জানান এসপি।
ট্যাগ :