ঢাকা ০২:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রায়পুরে উৎসব মুখর পরিবেশে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন 

  লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় উৎসব মুখর পরিবেশে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন হয়েছে।

২৬ মার্চ  সকালে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের সুচনা করা হয়। এরপর মুক্তিযুদ্ধের বিজয়স্তম্ভে পুস্পার্ঘ্য অর্পন করেন উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন , মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।

এছাড়াও পৌর ও উপজেলা আওয়ামীলীগ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধের বিজয়স্তম্ভে পুস্পার্ঘ্য অর্পন করেন।

এরপর দুপুরে উপজেলা প্রশাসন মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমা বিনতে আমিন’র সভাপতিত্বে এবং উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট মারুফ বিন জাকারিয়ার সঞ্চালনায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। 

সভাপতির বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমা বিনতে আমিন বলেন, ইউএনও হিসেবে এটার আমার শেষ আলোচনা সভা আমি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে পদন্নোতি পেয়ে আগামি কালই আপনাদের ছেড়ে চলে যাচ্ছি। আমি চেষ্টা করেছি আপনাদের জন্য কিছু করতে। হয়তো পারিনি কিন্তু আমার চেষ্টার কমতি ছিলো না। পরবর্তী ইউএনও সাহেবকে আমি ব্রিফ করে যাবো আমার অসমাপ্ত কাজগুলো যেন অতি তাড়াতাড়ি তিনি শেষ করে দেন। আমার ভুলভ্রান্তির জন্য আপনাদের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ, পৌর মেয়র গিয়াসউদ্দিন রুবেল ভাট, সহকারী কমিশনার (ভুমি) মনিরা খাতুন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হায়দার বাবুল পাঠান, সাবেক পৌর মেয়র হাজী ইসমাঈল খোকন, বীর মুক্তিযোদ্ধা নিজাম উদ্দিন পাঠানসহ উপজেলার একঝাঁক বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

লক্ষ্মীপুরের উত্তরচরবংশী ইউনিয়ন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের কমিটির বিলুপ্ত  

রায়পুরে উৎসব মুখর পরিবেশে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন 

আপডেট : ০৩:৩৭:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০২৪

  লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় উৎসব মুখর পরিবেশে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন হয়েছে।

২৬ মার্চ  সকালে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের সুচনা করা হয়। এরপর মুক্তিযুদ্ধের বিজয়স্তম্ভে পুস্পার্ঘ্য অর্পন করেন উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন , মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।

এছাড়াও পৌর ও উপজেলা আওয়ামীলীগ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধের বিজয়স্তম্ভে পুস্পার্ঘ্য অর্পন করেন।

এরপর দুপুরে উপজেলা প্রশাসন মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমা বিনতে আমিন’র সভাপতিত্বে এবং উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট মারুফ বিন জাকারিয়ার সঞ্চালনায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। 

সভাপতির বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমা বিনতে আমিন বলেন, ইউএনও হিসেবে এটার আমার শেষ আলোচনা সভা আমি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে পদন্নোতি পেয়ে আগামি কালই আপনাদের ছেড়ে চলে যাচ্ছি। আমি চেষ্টা করেছি আপনাদের জন্য কিছু করতে। হয়তো পারিনি কিন্তু আমার চেষ্টার কমতি ছিলো না। পরবর্তী ইউএনও সাহেবকে আমি ব্রিফ করে যাবো আমার অসমাপ্ত কাজগুলো যেন অতি তাড়াতাড়ি তিনি শেষ করে দেন। আমার ভুলভ্রান্তির জন্য আপনাদের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ, পৌর মেয়র গিয়াসউদ্দিন রুবেল ভাট, সহকারী কমিশনার (ভুমি) মনিরা খাতুন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হায়দার বাবুল পাঠান, সাবেক পৌর মেয়র হাজী ইসমাঈল খোকন, বীর মুক্তিযোদ্ধা নিজাম উদ্দিন পাঠানসহ উপজেলার একঝাঁক বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ শহীদ পরিবারের সদস্যরা।