দেশ ও লক্ষ্মীপুর জেলার উন্নয়নে নয়ন এমপিকে মন্ত্রীত্ব দেয়ার দাবী জনপ্রতিনিধি-জনগনের।
মু.ওয়াহিদুর রহমান মুরাদ:
লক্ষ্মীপুর বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত একটি জেলা। মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগরের কূল ঘেঁষে গড়ে ওঠা জেলাটিতে কোনো দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়নি বললেই চলে। লক্ষ্মীপুরকে অনেকে বিএনপির ঘাঁটি ভেবে থাকলেও, বিএনপিও এই জেলার তেমন কোনো উন্নয়ন করে যেতে পারেনি। আওয়ামী লীগের আমলেও এই জনপদে পুরোপুরি উন্নয়ন অধরাই বলছিলেন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পরবর্তী চায়ের দোকান থেকে মাঠে ময়দানের জনপ্রতিনিধি ও জনগনরা।
প্রয়াত শাহজাহান কামাল বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী হলেও হয়নি এখানে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়, নেই কোনো মেডিকেল কলেজ, নেই কোনো উন্নত শিল্প কারখানা বা উল্লেখযোগ্য কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান। রাস্তাঘাট তো যথেষ্ট ভাঙাচোরা। স্বয়ং সদর উপজেলাতেই রাস্তাঘাটের জরাজীর্ণ অবস্থা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। উন্নত মানের তেমন কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও নেই। শিক্ষার হারের দিক দিয়েও এ জেলা অনেক পিছিয়ে। সারা দেশ জুড়ে লোডশেডিং চললেও লক্ষ্মীপুর প্রত্যন্ত অঞ্চল হাওয়ায় এ অঞ্চলে লোডশেডিংয়ের মাত্রা দ্বিগুণ হয়ে যায়। তবে আশার কথা লক্ষ্মীপুরে স্থাপিত হতে যাচ্ছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। এ জন্য ইতিমধ্যে ‘লক্ষ্মীপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০২৩’-এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এই প্রচেষ্টার পিছনে শ্রম দিয়েছেন ২য় বারের মতো সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া এ্যাডভোকেট নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন এমপি বলছিলেন উত্তর হামছাদী ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম। জেলার উন্নয়নে এমপির পাশাপাশি মন্ত্রীত্ব চাইলেন তিনি।
লক্ষ্মীপুরের যাতায়াত ব্যবস্থাও অত্যন্ত তথৈবচ। ঢাকা-চট্টগ্রামে আসা যাওয়ার ক্ষেত্রে লক্ষ্মীপুর থেকে উল্লেখযোগ্য কোনো যাতায়াত ব্যবস্থা নেই। কারণ এই জেলা রেল যোগাযোগের আওতাভুক্ত নয়। কাজেই বাসই হলো সড়কপথে যাতায়াতের একমাত্র অবলম্বন। বাণিজ্যিক সুবিধা বিবেচনায় নিয়ে ১৯৭৩ সালে লক্ষ্মীপুরে রেললাইন স্থাপনে জরিপ চালানো হয়। তবে নানা জটিলতায় ৫২ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি এ উদ্যোগ। ফের রেল লাইন স্থাপন নয়ন এমপির প্রশ্নোত্তর পর্বে ২০২৫ সালে নির্মাণ হবে জানিয়েছিলেন রেল মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন।
লক্ষ্মীপুর নারকেল, সুপারি, সয়াবিন ও ধান উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। কৃষিনির্ভর এ জেলায় প্রায় ১৮ লাখ মানুষের বসবাস। অথচ লক্ষ্মীপুরের পাশের জেলা চাঁদপুর ও নোয়াখালীতেও রেল যোগাযোগ রয়েছে। জেলাটির প্রায় ৩৫ শতাংশ জনগণ কৃষি কাজের সাথে জড়িত। সয়াবিন, নারিকেল, সুপারি ও বিপুল পরিমাণ ধান উৎপাদনের জন্য এই জেলা প্রসিদ্ধ। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি সয়াবিন উৎপাদন হয় এই জেলাটিতে। অথচ রেল সংযোগ না থাকায় ও যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত হওয়ায়, এ জেলার কৃষি পণ্য ও অন্যান্য অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ঢাকা-চট্টগ্রামে আনা-নেওয়াতে বেগ পেতে হচ্ছে তাই উন্নত সড়ক ও রেল স্থাপনের বিকল্প নেই বলে জানান রায়পুর পৌর মেয়র গিয়াসউদ্দীন রুবেল ভাট।তাই জেলার উন্নয়ন এর বাঁতিঘর নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন এমপি মন্ত্রীত্বের যোগ্য দাবীদার।
স্বাধীনতার ৪৬ বছরে বাংলাদেশে ১০টি সংসদ গঠিত হয়েছে। জানা যায়, এ দশটি সংসদে ৬ জন মন্ত্রী হয়েছেন লক্ষ্মীপুরের। তবে ১৯৮৪ সালের ২৮ শে ফেব্রুয়ারি লক্ষ্মীপুর জেলা গঠিত হওয়ার পর শুধু লক্ষ্মীপুর জেলার অধিবাসি হিসেবে মন্ত্রী হয়েছেন ৪ জন। লক্ষ্মীপুরের ৬ষ্ঠ মন্ত্রী হিসেবে সর্বশেষ যোগ হয়েছিলো একেএম শাহজাহান কামাল।
এর আগে বিএনপি জোট সরকারের সময় ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ আসনের জিয়াউল হক জিয়া।
১৯৯৬ সালে ৭ম সংসদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রনে জাতীয় ঐক্যমত্যের সরকারে যোগ দিয়ে নৌ-পরিবহন মন্ত্রী হন স্বাধীনতার প্রথম পতাকা উত্তোলক ও জাসদের সাবেক সভাপতি আ স ম আবুদর। তাঁর বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলায়। পরে তিনি রদবদলকৃত মন্ত্রী সভার মৎস্য ও পশু সম্পদও মন্ত্রী হন তিনি।
তার আগে ১৯৮৯ সালে মন্ত্রী হয়েছিলেন লক্ষ্মীপুরে কৃতি সন্তান বিশ্ববরেণ্য অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদুল হক। তাঁর বাড়ি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার লাহারকান্দি ইউনিয়নের আটিতলী গ্রামে।
১৯৭৮ সালে সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মন্ত্রীসভার ভূমি প্রতিমন্ত্রী হন রায়পুরের সন্তান এ্যাডভোকেট ইসমাইল হোসেন।
লক্ষ্মীপুরের প্রথম কৃতি সন্তান হিসেবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রী সভার শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার বশিকপুর গ্রামের কৃতি সন্তান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক মুজাফফর আহমদ চৌধুরী।
ওদিকে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের ছয় বছর পার হলেও এখনো অগ্রগতি নেই লক্ষ্মীপুরের মজু চৌধুরীর হাটের নৌ-বন্দর নির্মাণের।তবে দুপাড়ের সড়ক হয়েছে প্রায় ৪ লেইন রুটের। লক্ষ্মীপুর শহর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে মজুচৌধুরীরহাটের অবস্থান। এ মজুচৌধুরীরহাট লঞ্চঘাট থেকে বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট ও খুলনা বিভাগের ২১ জেলার মানুষ এ নৌ-রুট দিয়ে চলাচল করে আসছে। এ নৌ-বন্দর বাস্তবায়িত হলে ২১ জেলার মানুষের মধ্যে যোগাযোগের নতুন সেতুবন্ধন তৈরি হতো। প্রসার ঘটতো লাখ লাখ মানুষের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটাতে হলে উন্নয়ন বান্ধব এমপি নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নকে মন্ত্রী হিসেবে দাবী সময়ের বলছিলেন আলাপ চারিতায় বিটিএমই এর প্রেসিডেন্ট ও লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামীলীগ সাবেক শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী খোকন।
এখানে নৌ-বন্দর নির্মাণ করার জন্য দীর্ঘদিনের দাবি ছিল এ অঞ্চলের মানুষের। এ দাবির প্রেক্ষিতে ২০১৭ সালের ১৪ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লক্ষ্মীপুরে এসে নৌ-বন্দর নির্মাণ প্রকল্পসহ বেশ কিছু কাজের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। কিন্তু ঘোষণার সাত বছর অতিবাহিত হলেও এখনো বন্দর নির্মাণের কোনো অগ্রগতি নেই। অধিকন্তু মেঘনা নদীর ভাঙনে লক্ষ্মীপুরের কমলনগর ও রামগতি উপজেলার অনেক অধিবাসী সবকিছু হারিয়ে বাস্তুহারা ও সর্বস্বান্ত হয়ে গেছে। সরকার নদী ভাঙন রোদে যেসব প্রকল্প হাতে নিয়েছে তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সরকার উদ্যোগী হয়ে এই জেলায় তেমন কোনো দৃশ্যমান অবকাঠামোগত উন্নয়নের ব্যবস্থা নেয়নি। সদিচ্ছা থাকলে লক্ষ্মীপুরের আলেকজান্ডারসহ আরও কিছু অঞ্চলে পর্যটনকেন্দ্র করা সম্ভব ।তবে শুধু এমপি থাকলেই হবে না মন্ত্রীত্বও লাগবে ।তেমনি অবহেলিত লক্ষ্মীপুর জেলাকে উন্নত করতে হলে একজন নয়ন এমপিকে মন্ত্রীত্ব দেয়ার প্রয়োজন সরকারের বলছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি ও সরকারি এসেনসিয়াল ড্রাগস এর এমডি ও ওয়াল্ড ভ্যাকসিন কমিটির সদস্য ডাঃএহসানুল কবির জগলুল।
বর্তমান সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের মধ্যে লক্ষ্মীপুর জেলা থেকে একজন প্রতিনিধিও নেই। কাজেই সরকারের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে লক্ষ্মীপুর জেলার কোনো প্রতিনিধি না থাকায় এই জেলার প্রতি কারও তেমন কোনো মাথাব্যথা নেই। বিভিন্ন জেলায় দেখা যায় প্রভাবশালী মন্ত্রীরা বহুমাত্রিক প্রভাব খাঁটিয়ে নিজ নিজ জেলায় উন্নয়ন সাধন করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে লক্ষ্মীপুর জেলা থেকে কোনো উচ্চ স্থানীয় নেতা নেই বলে এই জেলার উন্নয়ন আরও বেশি তিরোহিত হয়ে গেছে। সরকারের উপর মহলের কাছে অনুরোধ করব, দেশের এই প্রত্যন্ত জেলাটির প্রতি সুনজর দিন। মানুষ অন্ধভাবে কোন দলকে সমর্থন করে না। যে সরকার সুষম উন্নয়ন করবে, কোনো জনপদকে অবহেলা ও বঞ্চিত করবে না, জনগণ তাকেই ভালোবাসবে এবং ক্ষমতায় দেখতে চাইবে। তাই জেলার প্রভাবশালী নেতা ও জাতীয় পর্যায়ের এ্যাথলেটিকস ফেডারেশন এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সমাজ কল্যাণ পরিষদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন মন্ত্রীত্ব পেলে ভালো করতে পারবেন দেশ ও জেলাতে।
মন্ত্রীত্বের বিষয়ে শেখ হাসিনা অনুরোধ করলে আগ্রহী কিনা সে বিষয়ে নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন বলেন, “শেখ হাসিনা আবারও প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন। টানা ৪র্থ মেয়াদে এবং ৫ম বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হবেন। তাই লক্ষ্মীপুরের পক্ষ থেকে অগ্রিম অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমরা লক্ষ্মীপুরের ৪টি আসনের নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে কাজ করবো।মন্ত্রীত্ব তিনি যাকে ভালো লাগে ,যাকে দিয়ে দেশের জন্য ত
মঙ্গল হবে তাকেই দিলে আমাদের জেলারও উন্নয়ন হবে”।
উল্লেখ্য, লক্ষ্মীপুর-২ আসনে মোট ভোটকেন্দ্র ১৪৬। ঘোষিত সবকয়টি কেন্দ্রের ফলে নৌকার প্রার্থী অ্যাডভোকেট নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন ১ লাখ ৩০ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগলের প্রার্থী সেলিনা ইসলাম পেয়েছেন ৯ হাজার ২৮। জেলার চার আসনে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে ২য় বারের মতো এমপি হয়েছেন। এমপি হিসেবে নিজের নির্বাচনী এলাকার জন্য প্রথমবার এমপি হয়ে তিনি বরাদ্দপ্রাপ্তির ৪০০টি গভীর নলকূপ বিতরণে তিনি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। নিয়ম অনুযায়ী ৪০০ জন উপকারভোগীর প্রত্যেকে ৭ হাজার টাকা করে নামমাত্র সরকারি ফি জমা দেয়ার কথা থাকলেও তিনি তা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিতরণ করেছেন। এর বিপরীতে তিনি ৭ হাজার টাকা করে ৪০০ জনের মোট হিসেবে ২৮ লাখ টাকা ব্যাক্তিগত এ্যাকাউন্ট থেকে সরকারি কোষাগারে পরিশোধ করেছিলেন । বিগত সরকারের উপ নির্বাচনে ইভিএম মেশিনে ২১ জুনের ভোটে লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর-সদরের একাংশ) আসনে ভোট হয়। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) এতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নুর উদ্দিন চৌধুরী ১ লাখ ২২ হাজার ৫৪৭ ভোট এবং জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী শেখ ফায়েজ উল্যাহ শিপন পেয়েছেন ১ হাজার ৮৮৬ ভোট।
নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়নের (এমপি) রাজনৈতিক জীবন :
ছাত্রলীগের মাধ্যমেই তার রাজনৈতিক জীবন শুরু। ১৯৭৮ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত লক্ষ্মীপুর আদর্শ সামাদ উচ্চ বিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১৯৮০ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত টানা তিন বছর লক্ষ্মীপুর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি, ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি, ১৯৮৬ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
ছাত্রলীগের রাজনীতি শেষে ১৯৮৮ সালেই যোগ দেন আওয়ামী লীগে। আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েই চমক দেখান এই নেতা। ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত লক্ষ্মীপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, ১৯৯৪ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত লক্ষ্মীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, ২০০৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত লক্ষ্মীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এই নেতা। এরপর ২০১৫ থেকে এখন পর্যন্ত লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছেন ।
ট্যাগ :