ঢাকা ১০:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অবশেষে পৌরবাসীর আহবানে টনক নড়েছে পৌরসভার, মশার ঔষুধ ছিটানোতে স্বস্তি প্রকাশ।

পীরজাদা মাসুদ হোসাইন, স্টাফ রিপোর্টার :
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে বেড়েছে মশার উপদ্রব। নতুন মৌসুমের শুরুতে বৃষ্টির কারণে এলাকার বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হওয়ায় মশার বংশবিস্তার বেড়ে যাওযায় বিড়ম্বনায় পড়েছেন পৌরবাসী।

সোস্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে নেটিজনরা পৌরসভার মেয়র এর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন গত কয়েকমাস যাবৎ। অবশেষ সোমবার ওয়ার্ড ভিত্তিক ভাবে মশার ঔষুধ ছিটানো হচ্ছে বলে পৌরসভা থেকে নিশ্চিত করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় বাজারের ড্রেনে মশার বংশ বৃদ্ধি যেন না করতে পারে তাই ছিটানো হয় মশার ঔষুধ।

সরেজমিনে পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে যেয়ে দেখা যায়, পৌর এলাকার বাসাবাড়ি, দোকানপাট, স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালতসহ সর্বত্রই প্রচন্ড মশার উপদ্রপ। কয়েল জ্বালিয়ে, ওষুধ ছিটিয়ে, মশারি টাঙিয়ে এ উপদ্রব থেকে নিস্তার পাওয়ার চেষ্টা করছেন পৌরবাসী।

কিন্তু তাতেও কাজ হচ্ছে না। দিনেও বাচ্চাদের মশারি টাঙিয়ে ঘুম পাড়াতে হয়। কিন্তু মশার উপদ্রবের ভয়াবহ পরিস্থিতিতে কর্তৃপক্ষের কোনও খেয়াল নেই গত ৩ মাস যাবৎ। এই কারণে ক্ষুব্ধ মনোভাব প্রকাশ করেছেন পৌরবাসী।

পৌর শহরের ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আঃরব সিদ্দিকী জানান, চারদিকে প্রচন্ড মশা বেড়েছে। রাতের বেলায় বিছানায় ঘুমাতে গেলে মশার অত্যাচারে ঘুমানো যায় না। মশার কামড়ে আমাদের মশাবাহিত বিভিন্ন ধরনের অসুখ হচ্ছে।

রায়পুর পৌর ৩নং ওয়ার্ড কমিশনার ইউছুফ আলী বলেন, মশার কামড়ে ডেঙ্গু সহ নানান জ্বর হচ্ছে। শীত চলে আসায় মশাদের অত্যাচার আরো বেড়েছে। তাই পৌর মেয়র গিয়াসউদ্দীন রুবেল ভাট সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মশার উপদ্রব কমাতে ঔষুধ ছিটিয়ে নিয়ন্ত্রণ রাখতে।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

লক্ষ্মীপুরের উত্তরচরবংশী ইউনিয়ন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের কমিটির বিলুপ্ত  

অবশেষে পৌরবাসীর আহবানে টনক নড়েছে পৌরসভার, মশার ঔষুধ ছিটানোতে স্বস্তি প্রকাশ।

আপডেট : ০৪:৪৭:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ অক্টোবর ২০২২

পীরজাদা মাসুদ হোসাইন, স্টাফ রিপোর্টার :
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে বেড়েছে মশার উপদ্রব। নতুন মৌসুমের শুরুতে বৃষ্টির কারণে এলাকার বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হওয়ায় মশার বংশবিস্তার বেড়ে যাওযায় বিড়ম্বনায় পড়েছেন পৌরবাসী।

সোস্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে নেটিজনরা পৌরসভার মেয়র এর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন গত কয়েকমাস যাবৎ। অবশেষ সোমবার ওয়ার্ড ভিত্তিক ভাবে মশার ঔষুধ ছিটানো হচ্ছে বলে পৌরসভা থেকে নিশ্চিত করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় বাজারের ড্রেনে মশার বংশ বৃদ্ধি যেন না করতে পারে তাই ছিটানো হয় মশার ঔষুধ।

সরেজমিনে পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে যেয়ে দেখা যায়, পৌর এলাকার বাসাবাড়ি, দোকানপাট, স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালতসহ সর্বত্রই প্রচন্ড মশার উপদ্রপ। কয়েল জ্বালিয়ে, ওষুধ ছিটিয়ে, মশারি টাঙিয়ে এ উপদ্রব থেকে নিস্তার পাওয়ার চেষ্টা করছেন পৌরবাসী।

কিন্তু তাতেও কাজ হচ্ছে না। দিনেও বাচ্চাদের মশারি টাঙিয়ে ঘুম পাড়াতে হয়। কিন্তু মশার উপদ্রবের ভয়াবহ পরিস্থিতিতে কর্তৃপক্ষের কোনও খেয়াল নেই গত ৩ মাস যাবৎ। এই কারণে ক্ষুব্ধ মনোভাব প্রকাশ করেছেন পৌরবাসী।

পৌর শহরের ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আঃরব সিদ্দিকী জানান, চারদিকে প্রচন্ড মশা বেড়েছে। রাতের বেলায় বিছানায় ঘুমাতে গেলে মশার অত্যাচারে ঘুমানো যায় না। মশার কামড়ে আমাদের মশাবাহিত বিভিন্ন ধরনের অসুখ হচ্ছে।

রায়পুর পৌর ৩নং ওয়ার্ড কমিশনার ইউছুফ আলী বলেন, মশার কামড়ে ডেঙ্গু সহ নানান জ্বর হচ্ছে। শীত চলে আসায় মশাদের অত্যাচার আরো বেড়েছে। তাই পৌর মেয়র গিয়াসউদ্দীন রুবেল ভাট সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মশার উপদ্রব কমাতে ঔষুধ ছিটিয়ে নিয়ন্ত্রণ রাখতে।